আগ্রা ভ্রমন গাইড

আগ্রা


এস টি ডি কোড: ০৫৬২


ইতিহাস:
কিংবদন্তি মতে শ্রীকৃষ্ণের কৈশোরের লীলক্ষেত্র বারোটি বনের অন্যতম 'অগ্রবন' (মতান্তরে অগ্রকোট) আজ হয়েছে আগ্রা। পুরাকালের বৈষ্ণবতীর্থ বর্তমানে প্রাসাদ ও মসজিদনগরী তথা
এদেশের ইতিহাস সমৃদ্ধ বিখ্যাত শহরগুলির অন্যতম। মুঘল সম্রাট আকবর ১৫৬৬ সালে বর্তমান আগ্রা শহরটি প্রতিষ্ঠা করেন। অল্পদিনেই এটি সংস্কৃতি ও জ্ঞানচর্চার একটি কেন্দ্রে পরিণত হয়। ১৬৪৮ সাল পর্যন্ত এটি মুঘল সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল। ঐ বছর সম্রাট আওরঙ্গজেব রাজধানী দিল্লীতে সরিয়ে নেন। ১৮০৩ সালে আগ্রা ব্রিটিশদের পদানত হয়। ১৮২৫ সাল থেকে এটি একটি প্রাদেশিক রাজধানী ও প্রশাসনিক কেন্দ্র হিসেবে ভূমিকা পালন করে আসছে। আগ্রা - এ গুগল ম্যাপ দেখতে click here.

কীভাবে যাবেন:
আগ্রা ফোর্ট ষ্টেশন
ট্রেন: শিয়ালদহ বা হাওড়া থেকে আগ্রা যাবার সরাসরি ট্রেনের মধ্যে পাবেন-উদ্যান আভা তুফান এক্স:, যোধপুর এক্স:, আগ্রা ক্যান্ট চম্বল এক্স:, শিয়ালদহ-উদয়পুর অনন্যা এক্স:। আগ্রা আসার ও যাওয়ার ট্রেনের লিস্ট জন্য click here.

বাসে: লখনউ থেকে ৩৬৯ কিমি দূরে আগ্রা যাবার জন্য প্রায় প্রতি ঘন্টায় বাস ছাড়ছে চারবাগ বাসস্ট্যান্ড থেকে।বাসের সিট বুক করতে click here.

প্লেনে: আগ্রা (Kheria Airport Agra (LKO)বিমানবন্দর শহরের কেন্দ্র থেকে ৪ কিমি দূরে অবস্থিত। দিল্লি, গোয়ালীয়র এবং বারানসী যেতে প্রতিদিন ছারে এয়ার ইন্ডিয়া ও  এলিয়েন্স এয়া বিমান। বিমানের আরও তথ্যের জন্যে  এখানে ক্লিক করুন। Driving directions - Agra Cantonment to Agra Airport (৩.৮ km) - এর গুগল ম্যাপ দেখতে click here.

কোথায় থাকবেন:
পযর্টকদের প্রিয় শহর আগ্রাতে পাবেন অতি সাধারণ লজ বা ধর্মশালা থেকে মাঝারি ও ভালো মানের হোটেল।
ধর্মশালা: 
সস্তায় থাকার ধর্মশালা রয়েছে- 
  1. গয়াপ্রসাদ বিহারীলাল ধর্মশালা (আগ্রা সিটি রেলস্টেশনের কাছে)
  2. জানকিপ্রসাদ ধর্মশালা 
  3. রায় বাহাদুর বিশ্বম্ভরনাথ ধর্মশালা 
  4. গোবিন্দ ধর্মশালা 
  5. সিন্ধি ধর্মশালা (আগ্রাফোর্ট স্টেশনের উত্তরে) 
  6. রাইন বসেরা ধর্মশালা (ফোর্ট স্টেশনের উত্তরে ছট্টাঘাট এলাকায় )
  7. কোটিয় মন্দির ধর্মশালা (ঈদগা স্টেশনের কাছে)
  8. প্রতাপচাঁদ জৈন ধর্মশালা (রাজা-কি-মান্ডি স্টেশনের কাছে)
  9. আগরওয়াল পঞ্চায়তি ধর্মশালা ইত্যাদি।  

কমদামের কয়েকটি হোটেল-
  1. হোটেল প্রেমসাগর (ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনের কাছে)   
  2. দিনেশ লজ 
  3. MK লজ (ঈদগা বাস স্টান্ডের কাছে )
  4. আনন্দ লজ 
  5. পিকক TH ইত্যাদি। 

উত্তর প্রদেশের পর্যটন বিভাগের দুটি হোটেল -
  1. রহি টুরিস্ট বাংলো (২৮৫০১২০, ২৮৫১৭২০)
  2. তাজমহলের পূর্ব গেটের কাছে হোটেল তাজ খেমা (২৩৩০১৪০)
  
একটু দামি হোটেলে থাকতে চাইলে-
  1. ময়ূর টুরিস্ট কমপ্লেক্স (ফতেহাবাদ রোডে ২৩৩২৩০২)
  2. আশিস প্যালেস (২২৩০০৩২)
  3. অমর যাত্রী নিবাস ইত্যাদি। 
আগ্রায় আরও হোটেলের জন্য click here.


কী দেখবেন:
১. তাজমহল: তাজমহল ভারতের আগ্রায় অবস্থিত একটি রাজকীয় সমাধি। মুঘল সম্রাট শাহজাহান তাঁর স্ত্রী আরজুমান্দ বানু বেগম যিনি মুমতাজ মহল নামে পরিচিত, তার স্মৃতির উদ্দেশ্যে এই অপূর্ব সৌধটি নির্মাণ করেন। সৌধটি নির্মাণ শুরু হয়েছিল ১৬৩২ খ্রিস্টাব্দে যা সম্পূর্ণ হয়েছিল প্রায় ১৬৪৮ খ্রিস্টাব্দে। সৌধটির নকশা কে করেছিলেন এ প্রশ্নে অনেক বিতর্ক থাকলেও, এ পরিষ্কার যে শিল্প-নৈপুণ্যসম্পন্ন একদল নকশাকারক ও কারিগর সৌধটি নির্মাণ করেছিলেন যারা উস্তাদ আহমেদ লাহুরীর সাথে ছিলেন, যিনি তাজমহলের মূল নকশাকারক হওয়ার প্রার্থীতায় এগিয়ে আছেন।

তাজমহল
তাজমহলকে (কখনও শুধু তাজ নামে ডাকা হয়) মুঘল স্থাপত্যশৈলীর একটি আকর্ষণীয় নিদর্শন হিসেবে মনে করা হয়, যার নির্মাণশৈলীতে পারস্য, তুরস্ক, ভারতীয় এবং ইসলামী স্থাপত্যশিল্পের সম্মিলন ঘটানো হয়েছে। যদিও সাদা মার্বেলের গোম্বুজাকৃতি রাজকীয় সমাধীটিই বেশি সমাদৃত, তাজমহল আসলে সামগ্রিকভাবে একটি জটিল অখণ্ড স্থাপত্য। এটি ১৯৮৩ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল। তখন একে বলা হয়েছিল "universally admired masterpiece of the world's heritage।"

১৬৩১ খ্রিস্টাব্দে শাহ জাহান, যিনি মুঘল আমলের সমৃদ্ধশালী সম্রাট ছিলেন। তার দ্বিতীয় স্ত্রী মুমতাজ
মহল-এর মৃত্যুতে প্রচণ্ডভাবে শোকাহত হয়ে পড়েন। মুমতাজ মহল তখন তাদের চতুর্দশ কন্যা সন্তান গৌহর বেগমের জন্ম দিতে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেছিলেন।

তাজমহলের নির্মাণ কাজ মুমতাজের মৃত্যুর খুব শীঘ্রই শুরু হয়। মূল সমাধিটি সম্পূর্ণ হয় ১৬৪৮ খ্রিস্টাব্দে এবং এর চারদিকের ইমারত এবং বাগান আরও পাঁচ বছর পরে তৈরি হয়।

আগ্রা ফোর্ট ষ্টেশন
তাজমহল তৈরি হয়েছে বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী নকশার উপর, বিশেষ করে পারস্য ও মুঘল স্থাপত্য অনুসারে। নির্দিষ্ট কিছু নকশা তিমুর ও মুঘল ইমারতের মত হুবুহু করা হয়েছে। যাদের মধ্যে তিমুরের গুর-ই-আমির, সমরখন্দে মুঘল সাম্রাজ্যের পূর্বসূরী, হুমায়ূনের মাজার, ইমাদ-উদ-দৌলার মাজার (কখনো ডাকা হয় শিশু তাজ নামে), এবং দিল্লীতে শাহজাহানের নিজের তৈরি দিল্লী জামে মসজিদ। তাঁর পৃষ্ঠপোষকতায়, মুঘল ইমারত পরিমার্জনের এক নতুন স্তরে পৌছায়। যেখানে পূর্ববর্তী মুঘল ইমারতসমূহ তৈরি হয়েছিল লাল বেলে পাথরে, শাহজাহান চালু করেছিলেন সাদা দামি মার্বেল পাথরের প্রচলন।

তাজমহলের সামনের চত্বরে একটি বড় চারবাগ (মুঘল বাগান পূর্বে চার অংশে বিভক্ত থাকতো) করা হয়েছিল। ৩০০ মিটার X ৩০০ মিটার জায়গার বাগানের প্রতি চতুর্থাংশ উচু পথ ব্যবহার করে ভাগগুলোকে ১৬টি ফুলের বাগানে ভাগ করা হয়। মাজার অংশ এবং দরজার মাঝামাঝি আংশে এবং বাগানের মধ্যখানে একটি উঁচু মার্বেল পাথরের পানির চৌবাচ্চা বসানো আছে এবং উত্তর-দক্ষিণে একটি সরল রৈখিক চৌবাচ্চা আছে যাতে তাজমহলের প্রতিফলন দেখা যায়। এছাড়া বাগানে আরও বেশ কিছু বৃক্ষশোভিত রাস্তা এবং ঝরনা আছে। তাজমহল এখান থেকে সরাসরি দর্শন করতে clik here.

আগ্রা ফোর্ট 
আগ্রা ফোর্ট: তাজমহলের ২ কিমি উত্তর-পশ্চিমে আকবর ১৫৬৫-এ নির্মান করান সুবিশাল আগ্রা কেল্লা। গভীর পরিখাবেস্টিত লাল রঙের বেলে পাথরের আগ্রা ফোর্টে প্রবেশের জন্য ছিল চারটি তোরণ - আমর সিং গেট, দিল্লি গেট, ওয়াটার গেট ও দর্শনী দরওয়াজা। বর্তমানে কেবলমাত্র আমর সিং গেট দিয়েই পর্যটকরা দূর্গে প্রবেশ করে (প্রবেশ মূল্য ২০ টাকা ও সময় সূর সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত) দুর্গে একে একে দেখবেন- 
  1. দেওয়ান-ই-খাস
  2. শাহজাহানের তৈরি দেওয়ান-ই-আম 
  3. মোতি মসজিত 
  4. মচ্ছিভবন 
  5. হামাম 
  6. শিশমহল 
  7. খাসমহল 
  8. জাহাঙ্গির প্রাসাদ 
  9. কুখ্যাত মুসম্মন বুরুজ বা জেসমিন প্রাসাদ যেখানে পুত্র ঔরঙ্গজেবের হাতে শাজাহান বন্দি ছিলেন। বলা হয় প্রিয়তমার স্মৃতি বিজড়িত তাজমহলের দিকে ক্লান্তিহীন চোখে তাকিয়ে থাকতে থাকতে এখানেই তিনি শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। 
  10. আগ্রা ফোর্টের কাছেই স্টেশনের উলটো দিকে বেগম জাহানারার তৈরি জামা মসজিদটিও দেখে নিতে পারেন। 
আগ্রা ফোর্ট এখান থেকে সরাসরি দর্শন করতে clik here.

ইতমৎউদ্দোলার সমাধি

৩. ইতমৎউদ্দোলার সমাধিঃ যমুনার অপর পাড়ে তাজমহল থেকে প্রায় ৭ কিমি দূরে দুধ সাদা মার্বেলের অসাধারণ এই সমাধি সৌধ জাহাঙ্গিরের প্রধানমন্ত্রী ও সাম্রাঞ্জী নুরজাহানের পিতা গিয়াসউদ্দিন বেগমের স্মৃতিতে নির্মিত। এখানে নুরজাহানের মাকেও সমাধিস্থ করা হয়েছিল। সৌধের ভেতরে শ্বেতপাথরের সূক্ষ্ম জালির কাজ তাজমহলের অন্দর ভাগের থেকে কোনও অংশে কম নয়। এটি ভারতের তৈরি প্রথম সমাধি সৌধ যাতে পারস্য থেকে আনা মোজাইক ব্যবহার করা হয়েছিল। ইতমৎউদ্দোলার সমাধি এখান থেকে সরাসরি দর্শান করতে clik here.

চিনিকা রোজা
৪. চিনিকা রোজাঃ এটি ইতমৎউদ্দৌলা থেকে মাত্র ১ কিমি. দূরে শাজাহানের প্রধানমন্ত্রী তথা প্রখ্যাত ফার্সি কবি আফজল খাঁর সমাধি সৌধ। নিজের মৃত্যুর আগেই আফজল খাঁ এই সৌধটি তৈরি করিয়েছিলেন। এখনে তাঁর বেগমকেও সমাধিস্থ করা হয়।চিনিকা রোজা এখান থেকে সরাসরি দর্শন করতে clik here (coming soon).




সিকান্দ্রা

৫. সিকান্দ্রাঃ লোদি অধিপতি সিকান্দার লোদি ১৪৯২ সালে আগ্রার ১০ কিমি. উত্তরে এই স্থান দখল করেন সিকান্দ্রাবাদ। এখানে দেখবেন আকবরের পাঁচতলা সমাধিসৌধ। সম্রাট স্বয়ং এই সৌধের পরিকল্পনা করে কাজ শুরু করে দেন। এটি অবশ্য সম্পূণতা লাভ করে পুত্র জাহাঈিরের হাতে। এই সৌধের ভুগর্ভে প্রকৃত কবর ও ওপরে নকল কবর। কবরের কাছেই গোলাকার পাথরে একসময় শোভা পেত জগৎবিখ্যাত কহিনুর হীরা। মুঘল সাম্রাজ্যের স্বারনজুগে এখানকার প্রধান তোরণটি ছিল চন্দন কাঠের। আর এই তরণের রুপোর ছাদে ছিল সোনার কারুকাজ। এখানে প্রবেশমূল্য ২০ টাকা। সিকান্দ্রা এখান থেকে সরাসরি দর্শন করতে clik here.

ফতেপুর সিক্রি
৬. ফতেপুর সিক্রিঃ আগ্রার ৩৭ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে ১৫৬৯ সালে আকবর এখানেই তাঁর রাজধানী স্থানান্তরিত করেছিলেন। সম্ভবত জলাভাবের করণে বছর পনেরো বাদে এই নতুন রাজধানী পরিত্যক্ত হয়। জনশ্রুতি এই যে সন্তানহীন আকবর ফতেপুরের ফকির সেলিম চিস্তির শরণাপন্ন হয়ে পুত্রসন্তান লাভ করেন। ফকিরের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ফতেপুরের শৈল্যশিখরে হিন্দু ও মুসলিম স্থাপত্যশৈলীর সমম্বয়ে গড়ে তোলেন দুর্গ ও একাধিক প্রাসাদ। আকবরের গুজরাত বিজয়ের স্মৃতিতে ১৫৭৫ সালের এপ্রিলে সমাপ্ত হয় ১৭৬ ফুট (৫৪ মিটার) উঁচু এশিয়ার উচ্চতম প্রবেশদ্বার ‘বুলন্দ দরওয়াজা’। ফতেপুর সিক্রি এখান থেকে সরাসরি দর্শন করতে clik here.
এছাড়াও ফতেপুর সিক্রিতে আকর্ষণীয়-
  1. সেলিম চিন্তার শ্বেতপ্রাশাদের সমাধি সৌধ
  2. দেওয়ান-ই-আম
  3. দেওয়ান-ই-খাস
  4. যোধাবাই প্রাসাদ
  5. মারিয়ামের প্রাসাদ এখান থেকে সরাসরি দর্শন করতে clik here
  6. পচিশি কোট
  7. হাওয়ামহল
  8. বীরবলের প্রাসাদ
  9. পঞ্চমহল
  10. জামা মসজিদ (mape clik here)
  11. কারাভানসরাই
  12. হাথি পোল
  13. হামাম
  14. হিরণ মিনার
  15. আকবরের প্রাসাদ (Tomb of Akbar the Great) এখান থেকে সরাসরি দর্শন করতে clik here

প্রবেশমূল্য ৩০ টাকা। সময় সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত। ঐতিহাসিক ফতেপুর সিক্রিতে একরাত কাটাতে চাইলে পাবেন পযটন বিভাগের- রাহি গুলিস্তান টুরিস্ট কমপ্লেক্স (০৫৬১৩-২৮২৪৯০) এবং বেসরকারি গোবধন টুরিস্ট কমপ্লেক্স (২৮২৬৮৩)। ফতেপুর সিক্রির গাইড চার্জ ১০০-১৫০ টাকা।

এই প্রধান দ্রষ্টব্যগুলি ছাড়াও আগ্রাতে দেখবেন-
  1. জামা মসজিত (mape clik here)
  2. রামবাগ
  3. শহিদস্মারক
  4. দয়ালবাগে শ্বেতপাথরের তৈরি রাধাস্বামী সমাধিমন্দির
  5. মনকামেশ্বর মন্দির
  6. রাওয়ালি মহাদেব মন্দির
  7. রাজেস্বার মহাদেব মন্দির
  8. কালিদেবী মান্দির
  9. চামুন্দাদেবী মান্দির।


আগ্রাতে সরকারি ও বেসরকারি কন্ডাক্টেট ট্যুরের (কমবেশি ২০০ টাকা ) প্রচলন থাকলেও কোনও ট্যুরেই সব জায়গা দেখাই না। তাই উচিত হবে নিজ উদ্যোগে গাড়ি (২০০০-৩০০০ টাকা গাড়ি ভেদে) বা অটো (৭০০ টাকা) বুক করে উল্লেখিত জাইগাগুলি ঘুরে নেওয়া। মনে রাখবেন অটো ফতেপুর সিক্রি যায় না।

প্রয়োজনীয় তথ্য ও ফোন নম্বরঃ-
এস এন মেডিক্যাল কলেজ হসপিটাল-২৩৬১৩১৪/৩১৮, টুরিস্ট পুলিশ- ২৪২১২০৪, ডি এম- ২২৬০১৮৪/২৩৬,১২১০, এস পি- ২২৬২২২১/২২২৭২৫৫


_____________________________________________________


      
               



              

   

3 comments:

Freenotes said...

Thanks

Kamrul Islam said...

It is helpful

Rohit Jadhav said...

Nice and interesting information and informative too.
Can you please let me know the good attraction places we can visit: Flight ticket booking